সাজেক ভ্রমণের ইতিবৃত্ত

সাজেক ভ্রমণের ইতিবৃত্ত
(১৩ জনের গ্রুপ)
১ম দিন-অক্সিজেন(চট্টগ্রাম)-খাগড়াছড়ি সদর(বাস,৩.৩০ঘন্টা), সদর -দিঘীনালা-হাজাছড়া ঝর্ণা-বাঘাইহাট(দুপুরের খাবার,সাড়ে তিনটায় আর্মির এসকর্টে অন্তর্ভুক্তি )-সাজেক(চাঁদের গাড়ি),কটেজ(পাহাড়িকা,তিন তলা),বারবিকিউ
২য় দিন-ভোর ৫ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত চাঁদের গাড়িতে করে সাজেকের হেলিপ্যাড,কংলাক পাড়া সহ পুরো সাজেক ঘোরা, ১১ টায় সাজেক টু খাগড়াছড়ি সদর (৩ ঘন্টা), ২ টায় ঐতিহ্যবাহী সিস্টেম এ দুপুরের খাবার, ৩টা -৫.৩০ পর্যন্ত চাঁদের গাড়িতে করে আলুটিলা গুহা,রিসাং ঝর্ণা,জেলা পরিষদ ঝুলন্ত ব্রীজ। ৭ টায় সদর -অক্সিজেন(বাস,৩.৩০ ঘন্টা)
খরচ-যাওয়া আসার বাস ভাড়া ৫০৭০, চাঁদের গাড়ি ৯৭০০, বাঘাইহাটে খাবার ১৭০০, বারবিকিউ ২৩০০, সিস্টেম এ খাবার ১৬২০,কটেজ ২৫০০,সাজেক-আলুটিলা-ঝুলন্ত ব্রীজ এন্ট্রি ৮২০, ২ বেলা শুকনো খাবার ৫০০, পানিসহ অন্যান্য খরচ ৫৭০, নাস্তা ৪৫০ -মোট ২৫২৩০ টাকা

Post Copied From:Fazlul Xehan‎ > Travelers of Bangladesh (ToB)

হাতিমাথা পাহাড়

খাড়া উচু পাহাড়ের সামনের দিক টা হাতির মাথার মত দেখতে হওয়ায় স্থানীয় অধিবাসীরা একে হাতিমাথা বা হাতিমুড়া বলে ডাকে।
আকাশের সিঁড়ি_হাতিমাথা: স্বর্গের সিঁড়িটা মর্ত্যভূমি থেকে উঠে গেছে সোজা উপরের দিকে। পাহাড় আর বনের ফাঁকে ফাঁকে চলা সেই সিঁড়ির শেষ দেখা যায় না। উপরে যেন স্বর্গেই শেষ হয়েছে সিঁড়িটা।আনুমানিক 120-110° এ্যাঙ্গেলের খাড়া প্রায় ৩০০ সিঁড়ি বেয়ে হাতিমাথায় উঠতে হয়।হিমশীতল হওয়া সিঁড়ি বেয়ে যখন পাহাড়ের চূড়াতে উঠা হয় তখন নৈসর্গিক সৌন্দর্যে চোখ ধাধিয়ে যাবে।চারিদিকে শুধু সবুজ আর সবুজ
যাবার_উপায়:খাগড়াছড়ি শহর থেকে ইজিবাইক ঠিক করে জামতলী যাত্রীছাউনির পাশের ইটের রাস্তা দিয়ে বেশ খানিক আগায় গেলে চেঙ্গী নদী পর্যন্ত যেতে হবে।প্রতি জনের ভাড়া নিবে ১৫ টাকা করে।তারপরে খরস্রোতা চেঙ্গী নদী পার হতে হবে।নদী পার হয়ে সোজা রাস্তায় হাটলে কিছু দোকান পাওয়া যায়।দোকান গুলা ছাড়িয়ে কিছুদূর আগালে একটা স্কুল,স্কুলের পাশের রাস্তা দিয়ে যেতে হবে।তারপরেই শুরু হবে আসল মজা
ভালই ট্রেকিং করতে হবে।এবড়োখেবড়ো পাহাড়ি রাস্তা।আমারা সেদিন যায় সেদিন ভালই বৃষ্টি হচ্ছিল।হয়তোবা সেজন্য আমাদের জন্য রাস্তা কঠিন মনে হয়ছে।প্রায় ১.৩০ ঘন্টা ট্রেকিং করার পর কাঙ্ক্ষিত স্থানে পৌছয়। বৃষ্টি না হলে আরো একটু কম সময় লাগত।স্কুলের পাশের রাস্তা দিয়ে কিছুদূর যাবার পর একটা নড়বড়ে ছোট কাঠ-বাশের সাকো পার হতে হবে।এই যাবার পথে এই রকম দুইটা সাকো পড়বে।আর ছোট বড় মিলায় চারটার মত টিলা পার হতে হবে।তার মধ্যে দুইটা খুব খাড়া।বৃষ্টি হচ্ছিল বলে রাস্তা খুব পিচ্ছিল ছিল,আমাদের একজন তো যাবার হতে কয়েক বার আছাড় খেয়েছে।
যাবার সময় অবশ্যই পানি এবং কিছু হালকা খাবার নিয়ে যাওয়া ভাল।পুরা রাস্তায় কোথায় কোন পানি বা খাবার পাওয়ার কোন সম্ভবনা নাই।
আমাদের যে জিনিস সবচেয়ে বেশি থ্রিল দিছে তা হল পাহাড়ে উপরে ১.৫ ফুটের পিচ্ছিল রাস্তার দুই পাশে খাদ আর বৃষ্টির সাথে ঝড়ো বাতাস।এই রাস্তা দিয়ে আমার বেশি দূর আগাতে পারি নাই।শুনেছি এই রাস্তা দিয়ে কিছুদূর গিলে একটা আদিবাসী পাড়া আছে।তার সামনে বলে একটা আর্মি ক্যাম্প ও আছে।

Post Copied From: Tamim > Travelers of Bangladesh (ToB)

ম্যালেরিয়ার প্রতিষেধক

  • 1. Tab Malarone (adult strength = 250 mg atovaquone/100 mg proguanil hydrochloride) &
  • 2. Cap Doxycycline 100mg ২টাই খুব ভালো প্রতিষেধক।

গ্রহনের নিয়ম হচ্ছেঃ
Cap Doxycycline 100mg – ট্যুর শুরু করার ১/২দিন আগে থেকে শুরু করে যে কয়দিন ম্যালেরিয়া প্রবন অঞ্চলে থাকবেন ঐ কয়দিন প্রতিদিন ১টি করে রাতের খাবারের পর ভরা পেটে এবং ট্যুর শেষ করে আসার পর থেকে ২৮দিন পর্যন্ত। উদাহরন স্বরুপ ১টি ট্যুরের কথাই ধরুন –মনে করুন আপনার ট্যুর শুরু হচ্ছে ৭ই জুলাই। তাহলে আপনি খাওয়া শুরু করবেন ৫ই জুলাই থেকে। পার্বত্য অঞ্চলে থাকবেন ১০ই জুলাই পর্যন্ত। তাহলে ৫-১০ তারিখ পর্যন্ত আপনাকে খেতে হবে ৬টি ঔষধ। এবার ঢাকায় ফেরত এসে ১১ই জুলাই থেকে ২৮ দিন হিসাব করে আরো ২৮টি ঔষধ খাবেন ৭ই অগাস্ট পর্যন্ত……তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মোট ঔষধ খেতে হবে ৩৪টি।

সুবিধাঃ 1. খুব-ই সহজলভ্য,যেকোন ফার্মেসীতেই পাওয়া যায়, দামও অনেক কম। ১পাতা = ১০টার দাম ২০-২৫টাকা।

অসুবিধাঃ 1. লম্বা শিডিউলের কারণে অনেকেই Dose মিস করে ফেলেন।

strong>Tab Malarone (adult strength = 250 mg atovaquone/100 mg proguanil hydrochloride) – ট্যুর শুরু করার ১/২দিন আগে থেকে শুরু করে যে কয়দিন ম্যালেরিয়া প্রবন অঞ্চলে থাকবেন ঐ কয়দিন প্রতিদিন ১টি করে রাতের খাবারের পর ভরা পেটে এবং ট্যুর শেষ করে আসার পর থেকে ৭ দিন পর্যন্ত। উদাহরন স্বরুপ ১টি ট্যুরের কথাই ধরুন –মনে করুন আপনার ট্যুর শুরু হচ্ছে ৭ই জুলাই। তাহলে আপনি খাওয়া শুরু করবেন ৫ই জুলাই থেকে। পার্বত্য অঞ্চলে থাকবেন ১০ই জুলাই পর্যন্ত। তাহলে ৫-১০ তারিখ পর্যন্ত আপনাকে খেতে হবে ৬টি ঔষধ। এবার ঢাকায় ফেরত এসে ১১ই জুলাই থেকে ৭ দিন হিসাব করে আরো ৭টি ঔষধ খাবেন ১৭ই জুলাই পর্যন্ত……তাহলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মোট ঔষধ খেতে হবে ১৩ টি।

সুবিধাঃ

1. Latest Generation Drug এবং Worldwide এখন পর্যন্ত কোথাও Resistant হয় নি।

2. শিডিউল ছোট, মিস হবার চান্স কম, মনে রাখতেও সুবিধা।

অসুবিধাঃ

1. দাম অনেক বেশি, ১ পাতা = ১২টার দাম ফার্মেসী ভেদে ১০০০-১৫০০টাকা।

2. সহজে পাওয়া যায় না, ঢাকার কিছু ফার্মেসীতে পাওয়া যায়। গুলশান ১, ২ গোল চত্ত্বরের কিছু ফার্মেসী (তামান্না ফার্মেসী), পান্থপথের Lazz Pharma’র পাশে “তাজরিন ফার্মেসী” তে পাওয়া যায় প্রায়-ই।

*** অবশ্যই করণীয়ঃ

২টি ঔষধের ক্ষেত্রে অবশ্যই পালনীয় হচ্ছে – ভরা পেটে খেতে হবে এবং একই সময় মেইন্টেইন করতে হবে। সাজেশন হিসেবে আমরা, রাতের বেলা ডিনার এর পরে খেতে বলি কারণ ট্রেকিং এ অনেক ক্ষেত্রেই দুপুর বেলা তেমন ১টা খাওয়া হয় না। রাতে যেহেতু ট্রেকিং করা হয় না এবং কোন না কোন পাড়ায় থাকা-খাওয়া হয় তাই রাতের বেলাই সেবন করা উত্তম।

*** সাথে অবশ্যই Odomos Cream রাখতে হবে মশা দূরে রাখার জন্যে। Lazz Pharma, Mitford Hospital এর ফার্মেসী গুলোতে পাওয়া যায়।

*** বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ম্যালেরিয়া প্রবন অঞ্চল সমূহঃ

– বান্দরবানের রুমা, থানচি এবং রোয়াংছড়ির পরে যেকোন এরিয়া।

– খাগড়াছড়ির দিঘীনালা’র পর থেকে যেকোন এরিয়া।

– রাঙ্গামাটির শহর থেকে ভিতরের দিকে যেকোন এরিয়া যেমন – ছোট হরিনা, বরকল, কাট্টলি বিল।

*** ম্যালেরিয়া রোগ বাহিত মশা সাধারনত রাতের বেলা (অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশে) আক্রমন করে বেশি।

লিঙ্কঃ
http://www.cdc.gov/malaria/travelers/country_table/b.html
http://wwwnc.cdc.gov/travel/yellowbook/2016/infectious-diseases-related-to-travel/malaria#4661

Pablakhali Wildlife Sanctuary(পাবলাখালী অভয়ারণ্য)

ucked into the northeast corner of the Chittagong Hill Tracts,the Pablakhali Wildlife Sanctuary is home to elephants and a wide variety of other animals. The sanctuary is the finest hill forest remaining in Bangladesh  and it aslo an important wetland site.

Location: At the northern end of kaptai Lake in the south-eastern part of Kassalong Reserve Forest in the Chittagong Hill Tracts,some 112 km from Rangamati Town.The western boundary is formed by the Kassalong River.

Area:42,087 hectares

Outstanding Features:
* Wide variety of mammals,including elephants
*A  refuge For birds
*Beautiful hilly terrain ranging From 100-300 m

Brife History: It was established  as a game sanctuary in june 1962,later declared as Wildlife Sanctuary in 1983.

Habita,Flora & Fauna: Three forest types can be distinguished in the sanctuary :tropical wet evergreen forest;tropical Semi-evergreen ;and tropical moist deciduous forest.Among larger mammals,the most important is the population of Asian Elephant. Other mammals are Rhesus Macaque ,Capped langur,hoolock Gibbon,Dhole,small cats,otters,wild Boar,and Sambar. There are aslo numerous bird  species in the Sanctuary.

Getting there from Dhaka: Differnt bus services from Dhaka go directly to Rangamati.These buses stop at Rangamati Launch Ghat . From there board on lanunches that go directly to Pablakhali ( 5 hr). you can aslo use engine boat,but it may pricey ( tk 600-700).you can also use Khagrachari road  to reache sanctuary. That route- Dhaka-khagrachari-Marissa-pablakhali ( by boat ).

places to stay and Eat: There is a beatiful rest house at Pablakhali Wildlife Sanctuary,byt prior  permission is required from Divisional Forest Officer,Chittagong Hill tract ( North). courtsey-Nishorgo .