রাতের ১১.০০ সময় বাসে উঠলাম এনা পরিবহণ ভয়ে ছিলাম সকালে ঠিক মত পৌছাবো কীনা😊 ভালভাবেই সকাল ৫ টার সময় নামলাম। সীতাকুণ্ড বাজার কাউন্টার এ ১ ঘন্টা ২০ মিনিট মত বসে ছিলাম। তারপর সকালের নাস্তা করে সিএনজি তে ৫০ টাকা দিয়ে গেলাম পাহাড়ের নীচ পর্যন্ত।বাঁশ নিলাম যারা যাবেন অবশ্যই বাঁশ নিবেন।আরো একটা গ্রুপের দেখা পেলাম।হালকা শুকনা খাবার এবং ব্যাগ যেন হালকা থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন ব্যাগ ভারি হওয়াতে উঠতে কষ্ট হয়েছিল।আমরা যেদিন গেলাম সেদিন রাজশাহী থেকে ৫০ জন এর একটা গ্রুপ আসছিল মাঝপথ যেয়ে অনেকে ফিরে আসতেছি মনোবল একটু কমে যাচ্ছিল যাক অবশেষে ২ ঘন্টার মতো লেগেছিল উপরের ভিউ দেখার পর কষ্ট লাঘব হয়েছিল 😁😁.নামার সময় ৪৫ মিনিট এর মতো লেগেছিল।৬ দিকে পাহাড় ওঠা সেরা রোদ্দুর কম লাগবে। আমরা ১১.৩০ দিকে পাহাড় থেকে নামার পর সিএনজি দিয়ে আসলাম সীতাকুণ্ড বাজার এ রোড ক্রস করে লেগুনা করে নয়দুয়ার বাজার পর্যন্ত আসতে হবে লেগুনা তে উঠার পর সবাই বলতেছিল সাবধানে যাবেন কারণ আসার ২ দিন আগে একজন মারা গিয়েছিল। নয়দুয়ার বাজার এ নেমে হাটা শুরু করার পর একজন গাইড নিলাম ৩০০ টাকা লোক খুবই কম ছিল মারা যাবার কারণে। গাইড দের যে ব্যবসা ৫০০ ৬০০ চায় বলে না নিলে মারা যাবেন এগুলা খুবই বিরক্তিকর ছিলো ।ঝিরিপথ এর শুরুর দিকে যে হোটেল আছে ঐ খানে ব্যাগ রাখলাম এবং দুপুর খাবার অর্ডার করে গেলাম ৪ ঝর্ণাই দেখেছিলাম জোহর আজনের সময় গিয়েছিলাম মাগরিব এর সময় ফিরে আসলাম। পুরা সময় রোদ্দুর এর ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছিল সকালে যাওয়া ভাল কষ্ট কম হবে। মোট ১৭ কিলো হেটেছিলাম।
৭ বাসে করে ব্যাক বাসায় ১ টার সময় পৌছেছিলাম।
Post Copied From:Ahnas Hossain>Travelers of Bangladesh (ToB)