যারা রোজকার শহুরে জীবন থেকে একটু অবসর চান, আবার খুব বেশি ধকল এর ভ্রমন করতে চান না তারা বেছে নিতে পারেন আমাদের এই ২ দিনের ভ্রমন অভিজ্ঞতা…..
১ম দিন: টিকেট স্বল্পতায় আমরা যাত্রা শুরু করেছিলাম নারায়ণগঞ্জ থেকে।রাত ১১ টায় যাত্রা শুরু চিটাগাং এর উদ্দেশ্য।সকাল ৭ টায় নামলাম। বান্ধবী থাকার সুবাদে চলে গেলাম তার বাসায়,নাস্তা খেয়েই যাত্রা শুরু কাপ্তাই এর পথে।আমরা মাইক্রো ভাড়া করেছিলাম সারাদিনের জন্য ৪০০০ টাকায়।কাপ্তাই যেতে সময় নিল ২ ঘনটার মত।জুম রেস্তোরা নেমে ফ্রেশ হয়ে দুপুরের খাবার সেরে নিলাম।ঝামেলা এরাতে খাবার এর আগে কায়াকিং এর বুকিং দিয়ে দিবেন আমরা না দিয়ে সমস্যায় পরেছিলাম।প্রতি ঘণ্টা কায়াকিং ২০০ টাকা, ১ কায়াকে ২ জন উঠতে পারবেন। চারপাশে পাহাড় ঘেরা লেকের নিস্তব্ধতায় আপনার মন হারিয়ে যাবে কিছু সময় এর জন্য হলেও।এরপর গন্তব্য শেখ রাসেল ইকো পার্ক, বিদেশ এর ক্যাবল কার এর সাধ দেশেই, যাওয়ার আগে খবর নিয়ে যাবেন বন্ধ নাকি। পার্ক থেকে যেতে পারেন নেভাল বিচ।কাকড়া ভাজা, পেঁয়াজু আর মুড়ি মাখা দিয়ে বিকেলের নাস্তা সেরে নিতে।
২য় দিনঃ আমরা ২য় দিন রাতেই ফিরবো বলে খুব একটা জার্নি করতে ইচ্ছুক ছিলাম না, আর তাই বেছে নিয়েছিলাম ফয়েজ লেক কে। ২৫০ টাকায় টিকেট কেটে আবারো নিজেকে প্রকৃতির কাছে সপে দিতে পারেন।আমরা পাহাড় ঘেরা চারপাশ টা হেটে বেড়িয়েছি, প্রতিজন ১০০ টাকা করে লেকে বোটিং করেছি ১ ঘণ্টা।ফয়েজ লেক থেকে বেরিয়ে চলে যেতে পারেন চিটাগাং ওয়ার ছিমেট্রি। এটি বন্ধ হয়ে যায় বিকেল ৫টায়,তাই চেষ্টা করবেন একটু সময় নিয়ে যেতে।বিকেল এর সময় টা অলস না কাটাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন চিটাগাং ডিসি হিল,চেরাগি মোড়। এই মোড় চার আউলিয়ার মিলন স্থল বলে কথিত আছে। একটু বিশ্রাম আর রাতের খাবার সেরে বেরিয়ে পড়ুন ঢাকা ফেরার উদ্দেশে।আমরা ফিরেছিলাম ট্রেন পথে
Post Copied From:Hasina Mridha Popy>Travelers of Bangladesh (ToB)