মেধশ মণির আশ্রম,বোয়ালখালী

প্রকৃতি আর পাহাড়ের মাঝে ঘেরা এই আশ্রমটি। পল্লী প্রকৃতি আর সুউচ্চ পাহাড়ে সিঁড়ি বেয়ে পথচলা। পাশে তাকালে চোখে পড়ে কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়ের এক খন্ড চিত্র,রয়েছে কিছু প্রতিকৃতি।

কীভাবে যাবেন :

চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালের অপজিটে কিছু লোকাল টেম্পু দেখতে পাবেন। কানুনগো পাড়া পর্যন্ত যাবে,ভাড়া জনপ্রতি ২৫ টাকা। ওখান থেকে নেমে একটু সামনে মেধশ মণির আশ্রমে যাওয়ার লোকাল সিএনজি পাবেন। লোকালে গেলে ৩০ টাকা, আর রিজার্ভ গেলে ১৫০-২০০ টাকা পড়বে। আমরা রিজার্ভ গিয়েছিলাম।

করণীয় :

আশ্রমটা পাহাড়ের উপরে হওয়ায় সবকিছু হাতের নাগালে তেমন একটা পাওয়া যায় না। পানির বোতল, কিছু ড্রাই ফুডস সাথে রাখতে পারেন। দুপুরে লান্সের জন্য আগে থেকে টোকেন নিয়ে রাখতে হয়। জনপ্রতি ৭০ টাকা পড়বে। বাকী সময় টা মন্দিরের এদিক ওদিক ঘুরে দেখতে পারেন।

অসংখ্য সিড়ি বয়ে পাহাড়ে পথ চলাটা আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। হ্যাপি ট্রাভেলিং

Post Copied From:সুমিত পাল‎>Travelers of Bangladesh (ToB)

গুমাই বিল ও অ্যাভিয়ারী পার্ক

গুমাই বিল বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ও চট্টগ্রাম বিভাগের সর্ববৃহৎ বিল, যা সমগ্র বাংলার মানুষের অাড়াই দিন খাদ্যের যোগান দেয়।এই বিলের সাথে পাহাড় অার মেঘ-বৃষ্টির রয়েছে গভীর মিতালি। (১নং ছবি)
দ্বিতীয় ছবিটি বাংলাদেশের একমাত্র পক্ষীশালা শেখ রাসেল অ্যাভিয়ারী পার্কের যা রাংগুনিয়ার শেষ প্রান্তে অবস্থিত, এই পার্কে পেয়ে যাবেন পাহাড় চূড়ার উপর দিয়ে উড়ে বেড়ানোও হরেক রকমের পাখি দেখার সুযোগ।রয়েছে ক্যাবল কার,যা(১.৫+১.৫, যাওয়া+অাসা)কি.মি।পুরো পার্কে ঘুরে দেখাবে।(২ নং ছবি)

কীভাবে যাবেন ও খরচ–চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে লিচুবাগান, চন্দ্রঘোনার ও কাপ্তাইয়ের বাস পাওয়া যায়। লিচুবাগানের বাসে উঠবেন।ভাড়া- ৪৫ টাকা।বাস রাংগুনিয়ার মরিয়মনগর পৌছানোর পর থেকে গুমাই বিল শুরু যা বাস কন্ডাকটারকে জিজ্ঞেস করলে দেখিয়ে দিবে।গুমাই বিল শেষ করে বাস পৌছাবে লিচুবাগান।লিচুবাগান থেকে ১০ টাকা সিএনজি ভাড়া, পৌছে যাবেন অ্যাভিয়ারী পার্কে।টিকেট মূল্য ২৩ টাকা।যদি ক্যাবল কার চড়তে চান তার জন্য ২৩০/-টাকা অতিরিক্ত গুনতে হবে।এর পর অারো পথ যেতে চাইলে চলে যেতে পারেন কাপ্তাই।

Post Copied From:Dipta Dhar‎>Travelers of Bangladesh (ToB)