যেভাবে যাবেন-গুলিস্থান এর গোলাপ শাহ মাজার এর সামনে থেকে যমুনা পরিবহণ ছাড়ে।সোজা আপনাকে ঘাটে নামিয়ে দিবে। ভাড়া ৬৫-৭০ এর মতো। দিনে দিনে ফিরতে চাইলে সন্ধ্যা ৬ টায় লাস্ট গাড়ি ঢাকা ব্যাক করে।সকাল সকাল গিয়ে আরামসে সারাদিন ঘুরতে পারবেন। 🙂
কোথায় খাবেনঃ-ঘাটে দুটো হোটেল আছে সেখানে খেতে পারেন বা দুপুরে বা ঘাটের আগে কার্তিকপুর বাজারেও খাওয়ার কাজ সারতে পারেন।ব্যাক্তিগতো গাড়ি নিয়ে গেলে আরো মজা পাবেন।তেলের চিন্তা নেই।সেখানে ঘাটে তেল ভরতে পারবেন।
এবার বলি আমার ব্যাক্তিগতো অভিজ্ঞতা:প্রথমেই বলে রাখি আমার গ্রামের বাড়ি আশেপাশেই মানে বান্দুরায় ? সো অন্য সবার থেকে আলাদা সুবিধাই পেয়েছি 😉 নদীতে গোসলের প্রয়াসে নামলে আলাদা কাপড় নিয়ে যাবেন আর সাতার না জানলে লাইফজ্যাকেট মাস্ট।পাড়ে হাটতে অসাধারণ অনুভুতি কিন্তু একটু গভীরে গেলে ছোটোখাটো গর্তে পরে যেতেন পারেন হাটু পানিতে।আমার ব্যাক্তিগতো অভিমত হলো যদি আসল মজা পেতে চান অফ ডে না গিয়ে কর্মদিবসে যান।হলিডে গুলোতে ভীর থাকে বেশি।আমি ঈদের পরেরদিন গিয়ে উপচে পড়া ভীর পেয়েছি।ফ্যামিলি, ফ্রেন্ডস বা কাপলরা কর্মদিবসে গেলে স্বস্তিতে বেড়াতে পারবেন।
আর হ্যা,আমাদের দোহার-নবাবগঞ্জ এর মিস্টি কিন্তু দেশসেরা।
Post Copied From : Shihab Safin Pranto to Travelers of Bangladesh