যেভাবে যাবেন : ঢাকা/চট্টগ্রাম> সিলেট >বিছানাকান্দি >পাংথুমাই ঝর্ণা.
সিলেট থেকে লেগুনা/cng রিজার্ভ করে হাদারপার বাজার, ওখান থেকে নৌকা ভাড়া করে বিছানাকান্দি যাওয়ার পথেই পড়ে এই ঝর্ণা. নৌকা ভাড়ার করার সময় মাঝিকে বলে রাখতে হবে.
পান্থুমাই ঝর্ণাটি পুরোপুরি ভারতেই অবস্থিত। ভরা বর্ষায় না গেলে এর প্রকৃত রূপ দেখা যায় না।
পান্থুমাই পয়েন্টে গিয়ে বাংলাদেশ থেকে শুধু দেখাই(ছবি তোলা) যায়, বিএসএফ নিচে দাঁড়িয়ে থাকে (রাইফেল হাতে)।
যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা/চট্রগ্রাম থেকে বাস/ট্রেন/প্লেনে সিলেট > সিলেট শহরের আম্বরখানা/শিশুপার্ক পয়েন্ট থেকে সিএনজি/লেগুনা (লোকাল/ রিজার্ভ) করে হাদারপাড় বাজারে নামতে হবে।
* হাদারপাড় থেকে রিজার্ভ নৌকা নিয়ে বিছনাকান্দি, পাংথুমাই, লক্ষণছড়া একসাথে ঘুরে আসতে পারেন। নৌকা ভাড়া নিবে ১৫০০-২০০০ টাকা। এক নৌকায় ১০-১২ জন যাওয়া যাবে।
* হাদারপাড় থেকে শুধু পাংথুমাই ও লক্ষণছড়া যেতে চাইলে নৌকা ভাড়া নিবে ১০০০-১২০০ টাকা।
*হাদারপাড় থেকে শুধু বিছনাকান্দি যেতে চাইলে নৌকা ভাড়া নিবে ৭০০-৮০০ টাকা।
ঈদের সময় বলে আমাদের(৫ জনের) নৌকা ভাড়া নিসে ১৬০০ টাকা> বিছনাকান্দি আর পাংথুমাই(ভাড়া চাইসে ৩৫০০ টাকা>বিছনাকান্দি, পাংথুমাই, লক্ষণছড়া, পরে আমরা বিছনাকান্দি আর পাংথুমাই রাজি হই) ।
বিঃদ্রঃ আমরা চিনিনা বলে আমাদেরকে সিএনজি ড্রাইভার নামার বাজার নামায় দিসে(আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে লোকাল ১৫০টাকা)। ওখানে নৌকা ঘাটের লোকদের(দালাল) সাথে সিএনজি ড্রাইভারদের গোপন লিংক আসে, যেটা আমরা ফেরার পথে বুঝতে পারছি। ফেরার পথে হাদারপাড় থেকে আমরা সিলেট আসছি ৯০টাকা ভাড়া দিয়ে লেগুনা করে।
* আশা করি আপনারা দালালদের এড়িয়ে চলবেন আর পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবেন।
Post Copied From: