ঠাকুরগাঁও জেলা ভ্রমণ

জেলা পরিচিতি :

ভৌগলিক অবস্থান :

আয়তন : ১,৭৮১.৭৪ বর্গ কিলোমিটার।

উপজেলা (৫টি): ঠাকুরগাঁও সদর, পীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল, বালিয়াডাঙ্গী, ও হরিপুর।

নদী : টাঙ্গন নদী, নাগর নদী, কুলিক নদী, তীরনই নদী। অন্যান্য নদীসমূহ পাথরাজ, ভুল্লী, দীপা, জুলেই এবং চুরামাটি ইত্যাদি ছোট নদী রয়েছে।

মেলা : কালিমেলা, রম্নহিয়া আজাদ মেলা, নেকমরদ মেলা।

দূর্যোগ প্রবণ এলাকা কিনা :

 

দর্শনীয় স্থান :

 

১.          নাম : ফানসিটি বিনোদন শিশু পার্ক

কিভাবে যাওয়া যায় : পীরগঞ্জ উপজেলা শহরের প্রাণ কেন্দ্র পৌর অফিসের বিপরীতে পীরগঞ্জ__বীরগঞ্জ রাস্তার উত্তর পার্শ্বে (পুরাতন আরডিআরএস মোড়) বিনোদন পার্ক ফানসিটি অবস্থিত ।ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, বীরগঞ্জ, রাণীশংকৈল থেকে সরাসরি সড়ক পথে ফানসিটি যাওয়া যায় ।

অবস্থান : পীরগঞ্জ শহরের প্রাণ কেন্দ্র পৌর অফিসের বিপরীতে পীরগঞ্জ — বীরগঞ্জ সড়কের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত।

 

২.          নাম : জগদল বিরেন্দ্র নাথ চৌধুরীর পরিত্যাক্ত রাজবাড়ি

কিভাবে যাওয়া যায় : উপজেলা সদর হতে নেকমরদ জাতীয় মহাসড়ক ৯ কিঃ মিঃ, নেকমরদ হতে কাদিহাট বটতলী পাকা রাম্তা ৫ কিঃ মিঃ এবং বটতলী হতে কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদ হয়ে জগদল রাজবাড়ি কাঁচা রাস্তা ৬ কি: মি:

অবস্থান : ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় নাগর ও তীরনই নদীর মিলনস্থলে এবং জগদল বি.ও.পি ক্যাম্প সংলগ্ন বীরেন্দ্র নাথ চৌধুরীর পরিত্যাক্ত রাজবাড়িটি অবস্থিত।

 

৩.         নাম : রামরাই (রাণীসাগর)

কিভাবে যাওয়া যায় : ঢাকা থেকে বাস যোগে ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলায় আসতে হবে। তারপরে বাস,ট্রাক,মোটর সাইকেল, বাইসাইকেল,ভ্যান ও রিক্সা যোগে আসা যায়। ভ্যান ও রিক্সা ভারা (১৫-২০)টাকা।

অবস্থান : উপজেলা সদর থেকে ৪ কিঃ মিঃ দূরত্ব উত্তরগাঁও গ্রামের নিকটেই বরেন্দ্র অঞ্চলের দ্বিতীয় বৃহত্তর জলাশয় রামরাই দিঘী।

 

৪.          নাম : খুনিয়া দিঘী স্মৃতি সৌধ

কিভাবে যাওয়া যায় : ঢাকা থেকে বাস যোগে ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলায় আসতে হাবে। তারপরে বাস,মাইক্রোবাস,মটরসাইকেল,ভ্যান-রিক্সা ইত্যাদিযোগে যাওয়া যায়।

অবস্থান : উপজেলা সদর থেকে মাএ সিকি মাইল দক্ষিণে পাকা রাস্তার সংলগ্ন খুনিয়া দিঘী।হোসেনগাও ইউনিয়ন পরিষদ পুরাতন অফিস সংলগ্ন।

 

৫.          নাম : রাণীশংকৈল (রাজা টংকনাথের) জমিদার বাড়ী

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রাণীশংকৈল উপজেলা সদর থেকে ১ কি:মি: দূরে অবস্থিত।

 

৬.         নাম : হরিপুর জমিদার বাড়ী

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : হরিপুর উপজেলা সদরে অবস্থিত।

 

৭.          নাম : রাণী সাগর

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রাণীশংকৈল উপজেলা সদর থেকে ৪ কি:মি: দূরে অবস্থিত।

 

৮.         নাম : গোরক্ষনাথ মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রাণীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নে অবস্থিত।

 

৯.         নাম : রাজভিটা

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : পীরগঞ্জ উপজেলার জাবরহাট ইউনিয়নের হাটপাড়া নামক স্থানে অবস্থিত।

 

১০.        নাম : রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রানীশংকৈল উপজেলার পূর্বপ্রান্তে কুলিক নদীর তীরে অবস্থিত।

 

১১.        নাম : হরিপুর রাজবাড়ি

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : হরিপুর উপজেলার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত

 

১২.        নাম : জগদল রাজবাড়ি

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রানীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পশ্চিমে জগদল নামক স্থানে অবস্থিত

 

১৩.       নাম : মহালবাড়ি মসজিদ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলা হতে উত্তরে মীরডাঙ্গী থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে মহেশপুর গ্রামে অবস্থিত

 

১৪.        নাম : জামালপুর জমিদারবাড়ি জামে মসজিদ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও শহর থেকে পীরগঞ্জ যাওয়ার পথে বিমান বন্দর পেরিয়ে শিবগঞ্জ হাটের তিন কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত

 

১৫.        নাম : শালবাড়ি মসজিদ ও ইমামবাড়া

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও উপজেলার পশ্চিমে ভাউলারহাটের নিকটে শালবনে অবস্থিত

 

১৬.       নাম : সনগাঁ শাহী মসজিদ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার কালমেঘ হাট থেকে দু কিলোমিটার উত্তরে সনগাঁ নামক গ্রামে অবস্থিত

 

১৭.        নাম : মেদিনীসাগর জামে মসজিদ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : হরিপুর উপজেলার উত্তরে মেদিনীসাগর গ্রামে মেদিনীসাগর জামে মসজিদটি অবস্থিত

 

১৮.       নাম : গেদুড়া মসজিদ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : হরিপুর উপজেলার গেদুড়া ইউনিয়নে অবস্থিত

 

১৯.        নাম : গোরক্ষনাথ মন্দির কূপ ও শিলালিপি

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রানীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পশ্চিমে গোরকুই নামের একটি গ্রামে অবস্থিত

 

২০.        নাম : হরিণমারী শিব মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা থেকে দশ কিলোমিটার দূরে উত্তর পশ্চিমদিকে হরিণমারী হাটের উপর শিবমন্দিরটি অবস্থিত

 

২১.        নাম : রিপুর রাজবাড়ি শিব মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : হরিপুর উপজেলার কেন্দ্রস্থলে ছোট তরফের রাজবাড়ির সামনে অবস্থিত

 

২২.        নাম : গোবিন্দনগর মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও শহরে টাঙ্গন নদীর পশ্চিম তীরে কলেজপাড়ায় গোবিন্দনগর মন্দিরটি অবস্থিত

 

২৩.        নাম : ঢোলরহাট মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও শহর থেকে নয় কিলোমিটার দূরে রুহিয়া যাওয়ার পথে ঢোলরহাট নামক স্থানে অবস্থিত

 

২৪.        নাম : ভেমটিয়া শিবমন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : পীরগঞ্জ পৌরসভা থেকে দেড় কিলোমিটার পূর্বে ভেমটিয়া নামক স্থানে শিব মন্দিরটি অবস্থিত

 

২৫.        নাম : মালদুয়ার দুর্গ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রানীশংকৈল উপজেলা হতে এক কিলোমিটার দক্ষিণে প্রাচীন দুর্গটি অবস্থিত

 

২৬.        নাম : গড়গ্রাম দুর্গ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রানীশংকৈল উপজেলার প্রায় তের মাইল উত্তরে নেকমরদ হাট ও মাজার থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার উত্তরে গড়গ্রামে দুর্গের ধ্বংসাবশেষটি অবস্থিত

 

২৭.        নাম : বাংলা গড়

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : রানীশংকৈল উপজেলা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার উত্তরে এবং নেকমরদ থেকে প্রায় পাঁচকিলোমিটার পূর্বদিকে কাতিহার-পীরগঞ্জ যাওয়ার পথে এটি অবস্থিত

 

২৮.       নাম : গড় ভবানীপুর

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : হরিপুর উপজেলা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণে ভারতীয় সীমান্তের সন্নিকটে ভাতুরিয়া নামক গ্রামে অবস্থিত

 

২৯.        নাম : গড়খাঁড়ি দুর্গ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে বেলতলা গ্রামে গড়খাঁড়ি দুর্গটি অবস্থিত

 

৩০.       নাম : কোরমখান গড়

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও শহর থেকে প্রায় এগার কিলোমিটার উত্তরে টাঙ্গন ব্যারেজ থেকে দু’কিলোমিটার পূর্বে কোরমখান গড় অবস্থিত

 

৩১.       নাম : সাপটি বুরুজ

কিভাবে যাওয়া যায় :

অবস্থান : ঠাকুরগাঁও উপজেলার ভুল্লীহাট থেকে দেড় কিলোমিটার পশ্চিমে সাপটি বুরুজ অবস্থিত

 

৩২.        নাম : বাসনাহার আদর্শ গ্রাম পুকুর

কিভাবে যাওয়া যায় : উপজেলা থেকে বাসে অথবা ভ্যানে

অবস্থান : বাসনাহার আদর্শ গ্রাম ,ওয়ার্ড নং ০৩,লেহেম্বা ইইপ, রানীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও।

 

৩৩.       নাম : পীর নাছিরউদ্দীন শাহ্ এর মাজার শরীফ।

কিভাবে যাওয়া যায় : রাণীশংকৈল উপজেলা হইতে উত্তরে হাইওয়ে রাস্তা ১০কি:মি: পরে নেকমরদ । রাণীশংকৈল হতে বাস, অটোরিক্সা যোগে নেকমরদ যাওয়া যায়। নেকমরদ চৌরাস্তার পূর্বে মাজার শরীফটির অবস্থান।

অবস্থান : নেকমরদ চৌরাস্তার পূর্ব পার্শে মাজার শরীফটির অবস্থান।

 

৩৪.       নাম : বাংলাগড়

কিভাবে যাওয়া যায় : ঠাকুরগাও জেলা হতে পশ্চিমে ৪০কি:মি: পাকা রাস্তা রাণীশংকৈল উপজেলা, আবার রাণীশংকৈল উপজেলা হতে উত্তরে নেকমরদ ১০কি:মি:, নেকমরদ হতে বাংলাগড় ৭কি:মি: পুবে।

অবস্থান : গ্রাম:বাংলাগড়, ডাক:বাংলাগড়, উপজেলা:রাণীশংকৈল, জেলা:ঠাকুরগাঁও

 

৩৫.       নাম : গোরকই মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় : রাণীশংকৈল উপজেলা হইতে উত্তরে হাইওয়ে রাস্তা ৮কি:মি: কুমোড়গঞ্জ মোড়। কুমোড়গঞ্জ মোড় হতে পশ্চিমে কাঁচা রাস্তায় ৪কি:মি: দূরে গোরকই মন্দিরের অবস্থান।

অবস্থান : নেকমরদ ইউপির ৯নং ওয়ার্ডে গোরকই গ্রামে মন্দিরটির অবস্থান।

 

৩৬.       নাম : ছোট রাণীদিঘী

কিভাবে যাওয়া যায় : রাণীশংকৈল থেকে ভ্যান , সাইকেল, পায়ে হেটে যাওয়া যায়।

অবস্থান : রাণীশংকৈল উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের শিয়াল ডাঙ্গীতে অবস্থিত

 

৩৭.       নাম : রাজভিটা

কিভাবে যাওয়া যায় : জাবরহাট বাজার হতে বাসে অথবা ভেনে অথবা যে কোন যানবাহানে অতি সহজে রাজভিটা যাওয়া যায় । অবস্থান হাটপাড়া ইউনিয়ন জাবরহাট ।

অবস্থান : অবস্থান হাটপাড়া ইউনিয়ন জাবরহাট ।

 

৩৮.       নাম : শ্রী শ্রী গঙ্গা স্নান মন্দির

কিভাবে যাওয়া যায় : জাবরহাট বাজার হতে পায়ে হাটে অথবা ভেনে অথবা গাড়িতে করে যাওয়া যায় ।

অবস্থান : জাবরহাট গ্রামের খাড়িপাড়া সংল্গন্ন

 

৩৯.       নাম : রনশিয়া চন্দ্রা ও দানাজপুর বর্ডার

কিভাবে যাওয়া যায় : বিশ্ব রোডের পার্শ্বেই সুতরাং যে কোন পরিবহনে যাওয়া যায় ।জাবরহা ইউ.পি. ভবন হতে ৭ কি,মি পশ্চিমে রনশিয়া চন্দ্রা দানাজপুর বর্ডার অবস্থিত ।এই স্থানটি রনশিয়া গ্রামেই অবস্থিত ।

অবস্থান : বিশ্ব রোডের পার্শ্বেই সুতরাং যে কোন পরিবহনে যাওয়া যায় ।জাবরহা ইউ.পি. ভবন হতে ৭ কি,মি পশ্চিমে রনশিয়া চন্দ্রা দানাজপুর বর্ডার অবস্থিত ।এই স্থানটি রনশিয়া গ্রামেই অবস্থিত ।

 

যোগাযোগ ব্যবস্থা :

ট্রেন :

বাস : ঢাকা থেকে ঠাকুরগাঁওয়ে আসতে হলে মহাসড়ক পথে টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, গাইবান্ধা, রংপুর এবং দিনাজপুর জেলা হয়ে আসতে হয়। ৭টি বিলাসবহুল পরিবহনের গাড়ী ঢাকা-ঠাকুরগাঁও রুটে চলাচল করছে। কয়েকটি উপজেলা হতে ঢাকায় সরাসরি যাওয়ার জন্য বিলাসবহুল পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। ঠাকুরগাঁও সদরের সাথে সকল উপজেলার পাকা সড়ক পথে যোগাযোগ রয়েছে।

১. হানিফ এন্টারপ্রাইজ – ভাড়া : ৫৫০-৬০০/- টাকা (ঢাকা – ০১৬৭৩-৯৫২৩৩৩, ঠাকুরগাঁও – ০১৭১৩-২০১৭০৪)

২. নাবিল পরিবহন – ভাড়া : ৫৫০-৬০০/- টাকা (ঢাকা – ০২-৮১২৭৯৪৯, ঠাকুরগাঁও – ০১৭৪২৫৫৪৪২২)

৩. বাবলু এন্টারপ্রাইজ – ভাড়া : ৫৫০-৪০০/- টাকা (ঢাকা – ০১৭১৬-৯৩২১২২, ঠাকুরগাঁও – ০১৭১৪-০৪৬২৯৮)

৪. কেয়া পরিবহন – ভাড়া : ৩৫০-৪০০/- টাকা (ঢাকা – ০১৭১১-১১৮৪০২, ঠাকুরগাঁও – ০১৭১৫-৭১৭৯০৭)

 

আবাসন : হোটেল সালাম ইন্টার ন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও (ফোন – ০৫৬১-৫২২৪৬), হোটেল প্রাইম ইন্টারন্যাশনাল, নর্থ সার্কুলার রোড, ঠাকুরগাঁও (ফোন – ০৫৬১-৫৩৫০৫), হোটেল সাদেক, বাসস্ট্যান্ড, ঠাকুরগাঁও, (ফোন – ০৫৬১-৫২১৯৭), হোটেল/আবাসিক, বন্দর বাজার, রাণীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও, (ফোন – ০১৭১৭২১৯৮৪৩), মানব কল্যাণ পরিষদ, মানব কল্যাণ পরিষদ,ঠাকুরগাঁও , (ফোন – (০৫৬১)৫২২২২)।

Leave a Reply

Your email address will not be published.