প্রথমেই একটা সুসংবাদ – প্রাপ্ত লাইক আর পোস্ট রিচ এর ভিত্তিতে বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট এর ফেসবুক পেজ মধ্যে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশ প্রথম আর সরকারি সেবাদানকারী পেজ গুলোর মধ্যে দ্বিতীয়।
বাংলাদেশে যত বিদেশি ট্যুরিস্ট বেড়াতে আসেন তাদের বেশির ভাগ নিজ এম্বাসি অথবা ত্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম সম্পর্কে জানেন এবং টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের উপর তাদের আস্থা আছে বিধায় যে কোন প্রয়োজনে তারা টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের সহযোগিতা নেন।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশি ট্যুরিস্ট দের নিয়ে। বাংলাদেশের বেশিরভাগ ট্যুরিস্ট এটাই জানেন না যে তাদের নিরাপত্তার জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ নামে একটি বিশেষ বাহিনী আছে। আর যারাও বা জানেন , টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের সম্পর্কে তাদের ধারনা ঐ সাধারন পুলিশের মত। সাহায্য চাইতে গেলে হয়ত উল্টো হয়রানী হতে হবে বেশি। তাই অনেকেই ট্যুরিস্ট স্পট এ হয়রানীর শিকার হলেও তা টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের না জানিয়ে চুপচাপ মেনে নেন।
দেশি ট্যুরিস্টদের টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম সম্পর্কে জানাতে ও আমাদের সাহায্য নিতে উৎসাহী করার জন্য দেশের সবচেয়ে বড় ট্যুরিস্ট স্পট কক্সবাজার কে ঘিরে আমরা নিম্ন লিখিত উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি।
নতুন প্রদক্ষেপঃ
# ঢাকা ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম ও নাম্বার সম্বলিত ব্যানার থাকবে
# কক্সবাজারগামী সকল বিমান ও বাসের সিটে এবং বাস স্টপেজে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম ও নাম্বার সম্বলিত লিফলেট ও ব্যানার থাকবে
# কক্সবাজার এর সকল হোটেলের রুম এ ও ফ্রন্ট ডেস্ক এ টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম ও নাম্বার সম্বলিত লিফলেট ও ব্যানার থাকবে এবং কোন ট্যুরিস্ট ঐ হোটেলে চেক ইন করা মাত্রই তাকে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের লিফলেট দেয়া হবে।
এর বাইরেও কিভাবে আরও বেশি ট্যুরিস্ট কে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের সম্পর্কে জানানো যায় সে ব্যাপারে আপনার মূল্যবান আইডিয়া কমেন্ট আকারে জানাতে পারেন ফেইসবুক পেইজে। সবচেয়ে ইউনিক আইডিয়া দাতা পাবেন টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের মাননীয় ডি আই জি জনাব সোহরাব হোসেন এর কাছ থেকে ছোট একটি পুরস্কার।