strong>কিভাবে যাবেন:
ঢাকার গাবতলি বাস টার্মিনাল থেকে ঝিটকাগামী ভিলেজ লাইন বাসে ঝিটকা হরিরামপুর মোড়ে নামবেন। ভাড়া নেবে ৯০-১০০ টাকা। ঝিটকা নেমে বাজারের পাশে ঝিটকা মাঠের সামনে ব্রিজের উপর থেকে অটো বা সিএনজিতে আন্ধারমানিক বেড়িবাধ বললেই নিয়ে যাবে। জনপ্রতি ভাড়া ৫০টাকা করে পড়বে। এছাড়া গাবতলি থেকে শুকতারা পরিবহনে সিংগাইর-হরিরামপুর হয়েও যাওয়া যায়, তবে আমার পার্সোনাল সাজেশন ঝিটকা হয়ে যাওয়াটাই বেটার। এতে সর্বোচ্চ ৩ ঘন্টা সময় লাগবে।
কি দেখবেন:
অবশ্যই পদ্মা দেখবেন। পদ্মার ভয়ংকর সুন্দর সর্বগ্রাসী রূপ আপনি এখানে ভালোভাবেই দেখতে পারবেন। কয়েকটা লম্বা নারিকেল গাছ আছে, উপকূলীয় অঞ্চলে যেগুলো সাধারণত হয়ে থাকে। প্রথম দর্শনে তাই সমুদ্র সৈকত বলে ভুল হতেই পারে! বেড়িবাধের পাশে কয়েকটি ফেরির পন্টুন রাখা আছে। সেখানে উঠে খোলা হাওয়ায় পদ্মার সৌন্দর্য আরো ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন। চাইলে নৌকায় ঘুরতেও পারবেন। পদ্মা পাড়ি দিয়ে ওপাশের চরের গ্রামে যাওয়া যায়। বাঁধের উপর এক চাচা চটপটি বিক্রি করেন, সেটাও টেস্ট করে দেখতে পারেন। আমরা ৫ জনে ১২ প্লেট শেষ করেছিলাম! এছাড়া কিছু খেতে হলে পাশেই আন্ধারমানিক বাজারে পাবেন।