ডিবির বিল

হাজারো শাপলা ফুল দেখতে যেতে হবে খুব সকালে জৈন্তাপুর উপজেলার ডিবির বিলে। ভোর থেকেই শাপলা ফুল গুলো ফুটতে শুরু করে। সকাল ১০ পর্যন্ত ফুটন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে ভাল ভাবে উপভোগ করার জন্য যত সকাল যাবেন তত ভাল।
যেভাবে যাবেনঃ
সিলেটের কদমতলী থেকে ছেড়ে আসা বাসে আপনি সুবানীঘাট, নাইওরপুল, শিবগঞ্জ বা টিলাগড় থেকে উঠতে পারেন। জৈন্তাপুর পর্যন্ত ভাড়া নিবে ৪০-৪৫ টাকা। সময় লাগবে ১ঘন্টা ২০ মিনিট। জৈন্তাপুর বাজারে না নেমে আরও ২ কি.মি সামনে “ডিবির হাওর বিশেষ ক্যাম্প” এখানে নামবেন। এখান থেকে গ্রামের রাস্তায় ১ কি.মি হাটলেই পেয়ে যাবেন ডিবির বিল। এবার স্থানীয় ডিঙি নৌকা ভাড়া করে বিলের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। নৌকা ভাড়া ঘন্টা প্রতি ২০০-২৫০ টাকা ৫ জনের মত বসা যায়।

#বি:দ্র: আজ দেখলাম বিলের পানি ৭ দিনের মধ্যে শুকিয়ে যাবে। তাই যারা যেতে চান কয়েক দিনের মধ্যেই চলে যান।

Post Copied From:Masuk Ahmed‎>Travelers of Bangladesh (ToB)

দারসবাড়ি মসজিদ

আমবাগানের ভেতরে শুনশান নীরবতা। মাঝে বিশাল এক পোড়ো স্থাপনা। ধ্বসে পড়া ছাদ খোলা আকাশ। পিছনেই একটা মরা নদী। নদীর নাম পাগলা। ওপারেই ভারতের কাটাতার।

আমার মতে বাংলাদেশে যত পূরাকীর্তি আছে তার মধ্যে সবচে আন্ডাররেটেড পুরাকীর্তি এটি। আসলে মূল সড়ক থেকে বিচ্ছিন্ন ও একদম ভারত সীমান্তের সন্নিকটে আম বাগানের ভেতরে অবস্থান বলেই হয়তো সেভাবে পরিচিতি পায়নি এই পূরাকীর্তিটি।

দারসবাড়ি মসজিদ স্থাপিত হয় ১৪৭৯ সালে। এত বছর পর এখনো সগৌরবে টিকে আছে এর কাঠামো । দারসবাড়ি নামটি বিখ্যাত আর্কিওলজিষ্ট কানিংহামের দেয়া। এর মানে বড় মাদ্রাসা। এর কাছেই একটা বিহারসদৃশ শিক্ষাকেন্দ্রের কারণেই এ নামকরণ। সে বিহার নিয়ে আরেকদিন লিখবো।

ঢাকা থেকে ডাইরেক্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সেখান থেকে শিবগঞ্জ হয়ে কানসাট, সেখান থেকে ছোট সোনা মসজিদ এর পর কিলোমিটারখানেকক পর হাতের বাম দিকে হাফ কিলো

Post Copied From:Apu Nazrul‎>Travelers of Bangladesh (ToB)
Apu Nazru>lTravelers of Bangladesh (ToB)

শিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

প্রাচীন বাংলার গৌড় সম্রাজ্যের রাজধানীর এক কোণে আছে সবুজ ঘাসের গালিচায়, তাল বাগানের ছায়ায় ধুনিচক মসজিদ

মসজিদটির প্রকৃত নির্মাণকাল বা নির্মাতার নাম জানা যায়নি। মালদার তাঁতীপাড়া মসজিদ (১৪৮০ খ্রি.), মুন্সিগঞ্জের রামপালের বাবা আদম মসজিদ এর (১৪৮৩ খ্রি.) সঙ্গে স্থাপত্যিক ও আলংকারিক মিল থাকায় বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন যে, এটি সম্ভবত ১৫ শতকের শেষের দিকে পরবর্তী ইলিয়াস শাহী আমলে নির্মিত।

ঢাকা থেকে বাসে কানসাট বাসে। সেখান থেকে অটোতে সোনা মসজিদ বর্ডার। তারপর আমবাগানের মধ্য দিয়ে পায়ে হেটে দেড় কিলোমিটার। লোকজনকে জিজ্ঞেস করলে দেখিয়ে দিবে

Post copied From:Apu Nazrul‎>Travelers of Bangladesh (ToB)