পানাম নগর

ঘুরে আসুন পানাম নগর থেকে, ঢাকা থেকে খুব কাছে দিনে যেয়ে দিনেই ফিরে আসতে পারবেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘুরে আসুন। আমরা চার জন গিয়েছিলাম গত শনিবার দুপুরে লাঞ্চের পর-পরই বের হয়ে গিয়েছিলাম, গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেট এর সামনে থেকে বোরাক এসি বাস প্রতি জন ৫৫ টাকা করে মোগড়াপাড়া পর্যন্ত, তারপর সেখান থেকে ইজি বাইকে প্রতি জন ১৫ টাকা করে সরাসরি পানাম নগর, যাওয়ার সময় আগে সোনারগাঁ পড়বে, আমরা সরাসরি পানাম নগরে গিয়েছিলাম, আগে টিকেট ছিল না মানে বছর ২ এক আগে এখন ১৫ টাকা করে টিকেট কেটে ঢুকতে হয়, যারা ছবি তুলতে ভালোবাসেন তাদের জন্য আমি বলবো অনেক সুন্দর একটা জায়গা তাহলে আর দেরি না করে বেড়িয়ে আসুন পানাম নগর থেকে

Post Copied From:Jony Green‎>Travelers of Bangladesh (ToB)

পানাম নগর ভ্রমণ

প্রাচীন নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি নিদর্শন। প্রায় অনেক দিন ধরেই এই নিদর্শন দেখার ইচ্ছা ছিলো। সময় মিলেছে তো কাউকে পাইনি। আবার কাউকে মিলেছে তখন সময় ছিলো না। এবার দুটো কে একসাথে পেয়ে ইচ্ছাটাকে বাস্তবে রূপ দিলাম। আমরা ৩ জন বন্ধু মিলে পানাম নগরে যাই। এর আগে আমরা “লোকশিল্প জাদুঘর” প্রদর্শন করি। সেখানে অনেক আগের রাজা, শাসক দের ব্যবহৃত জিনিসপত্র সাজানো আছে। নারীদের অলংকার, বিভিন্ন বাসনকোসন। এছাড়া গ্রাম বাংলার চরিত্র কেমন ছিলো তা দেখেছি। এক কথায় আসলেই খুব সুন্দর একটা যায়গা। 👌
তবে কিছু বিষয় আমাকে বিষাদগ্রস্ত করেছে।
গরু ছাগল বেধে রাখা হয় পানামে। তদারকির জন্য যাদের রাখা হয় তারা ঠিকঠাক ভাবে কাজ করে না। এছাড়া একটা প্রাচীন যায়গা কে কীভাবে যত্ন করতে হয় তার ধারণা হয়তোবা তাদের মাথায় আন্দাজ করেনা। ইটের প্রাচীরগুলো ভেঙ্গে গেছে অনেক যায়গাতে। কিন্তু আমাদের উচিত এসব সংরক্ষণ করা।
পানাম সিটিতে এন্ট্রি ফিঃ ১৫/=(জনপ্রতি)
লোকশিল্প জাদুঘরে এন্ট্রি ফি ৩০/=(জনপ্রতি)

কীভাবে যাবেনঃ
ঢাকার গুলিস্তান থেকে মোগড়াপাড়া যাওয়ার জন্য মুন্সীগঞ্জ গামী যেকোনো বাসে উঠে যেতে পারেন।। ভাড়া ৩০-৩৫ টাকা পড়বে(জনপ্রতি)। এরপর সেখানে নেমে অটোরিকশা করে সোজা পানামসিটি। ভাড়া ১৫ টাকা (জনপ্রতি)

 Post Copied From:

পানাম নগর

যাতায়াত‬: গুলিস্তান স্ট্যাডিয়ামের পাশ থেকে দোয়েল/স্বদেশ/বোরাক গাড়িতে করে মোগড়াপাড়া। ভাড়া ৪৫/৫০ টাকা। মোগড়াপাড়া হতে রিক্সায় পানাম নগর। ভাড়া ২০/২৫ টাকা। এখানে আরও ঘুরতে পারেন লোক ও কারুশিল্প যাদুঘর,গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ এর মাজার, গোয়ালদী শাহী মসজিদ ইত্যাদি।

বুধবার ও বৃহঃস্পতিবার বন্ধ থাকে