বিগত দুই তিন মাস ধরে আমার সবচেয়ে প্রিয় গ্রুপ Traveller’s of Bangladesh এ চন্দ্রনাথ, গুলিয়াখালি আর বাঁশবাড়িয়া এর পোস্ট দেখে দেখে সিতাকূন্ডে যাবার আগ্রহ বেড়ে যায়।পাশাপাশি সিতাকূন্ড ধাম সনাতন ধর্মাবলম্বিদের পবিত্র স্থান হওয়ায় আর ছোট ভাই আগ্রহ প্রকাশ করায় উতসাহ বেড়ে যায় দুই গুন। সিধ্যান্ত নেই যাবই যাব সিতাকূন্ডে যা আছে কপালে 😂😂
সময় বিষয়ক কিছু তথ্য আসা করি সবার কাজে লাগবে:
তাই চিটাগাং থেকে গত ১৭ ই নভেম্বর সকাল ৭ টায় অলংকার মোড় থেকে বাসে করে রওয়ানা দেই
সিতাকূন্ডের উদ্দেশ্য করে।ড্রাইভার কাকুকে বলা ছিল সিতাকূন্ড বাজার নামিয়ে দিতে।ঠিক ১ ঘণ্টা পর বাজারে পউছে যাই।বাজার থেকে অটোতে করে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের পাদদেশে চলে যেতে সময় লাগে ১০ মিনিট।অইখান থেকে ঢোকার পথে হাতের বাম দিক দিয়ে পাহাড় এর উপরে উঠতে সময় লাগে ১ঘণ্টা ২০ মিনিট। মন্দিরে ঘণ্টা খানিক কাটিয়ে একই পথ দিয়ে নিচে নামতে সময় লাগে ৪৫ মিনিট।পাহাড়ের পাদদেশ থেকে সোজা বড় বাজারে।
বড় বাজারে রেস্তরাঁ থেকে খেয়ে CNG রিজার্ভ করি বাঁশবাড়িয়া আর গুলিয়াখালি এর উদ্দেশ্য করে।বাজার থেকে প্রথমে বাঁশবাড়িয়া যেতে সময় লাগবে ১ ঘণ্টা। ওইখান থেকে গুলিয়াখালি CNG তে যেতে সময় লাগবে ১ ঘণ্টা। এবং গুলিয়খালি থেকে সিতাকূন্ড বাজার এ আসতে সময় লাগবে ২০ মিনিট। অইখান থেকে বাসে করে ব্যাক টু চিটাগাং।
আমাদের উদ্দেশ্য ছিল একদিনে সব কাভার করা এবং তাতে আমরা সফল।
ছবিটি গত ১৭ ই নভেম্বর আমার হাতে তোলা।
সত্যিই সুন্দর আমাদের এই বাংলাদেশ
Post Copied From:Pratik Biswas>Travelers of Bangladesh (ToB)
খুব সুন্দর একটি পোস্ট৷ ধন্যবাদ